Wednesday 25 July 2018

Laziness is the root cause of the loss of life.



অলসতা জীবন নষ্টের মূল কারন।


একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে একটি ব্যাঙ রেখে পানি গরম করা শুরু করা হল ।
পানির তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে ব্যাঙটিও তার শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে
সহনীয় পর্যায়ে নিতে শুরু করল যদিও সে চাইলেই লাফ দিয়ে বেরিয়ে যেতে পারত
কিন্তু সে লাফ দেয় না, সে সহ্য করতে থাকে।।

আস্তে আস্তে তাপমাত্রা যখন আরও বাড়িয়ে ফুটন্ত গরম করা হয়
তখন ব্যাঙটি আর সহ্য করতে না পেরে সে সিদ্ধান্ত নেয় লাফ দেওয়ার...

কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেল ততক্ষণে,তাই আর তার লাফ দেওয়ার মত শক্তি থাকে না,
পানি আরও গরম হতে থাকে যার ফলে সে গরম পানিতে ফুটে একটা সময় মারা যায় ।

এখন যদি প্রশ্ন করা হয় ব্যাঙটি কিভাবে মারা গেছে......??

তাহলে অধিকাংশ মানুষই বলবেন গরম পানির কারনে মারা গেছে।।।।
কিন্তু না সে গরম পানির জন্য মারা যায়নি
সে মারা গেছে লাফ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দেরিতে নেওয়ার কারনে.....।।।

ঠিক তেমনি সঠিক সিদ্ধান্ত সঠিক সময়ে নিন
এটাই কল্যাণকর কে শক্তিশালী কে দুর্বল এটা না ভেবে নিজের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করুন,,,,,

আবেগ ভালবাসা দেখিয়ে দেরিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত না.......


Facebook থেকে সংগৃহীত।

Wednesday 4 July 2018

Last day of 2017 - Mohi Uddin



1. New Google AdSense Ads place in my Questions Answers Website Answers Mode.
2. Alexa Rank and Page Rank Improvement of my Link Submission Website LinkWorld.us

Monday 18 December 2017

How times have changed!



বিখ্যাত অভিনেতা আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার তার নিজের সুবিখ্যাত ব্রোঞ্জ মূর্তির সামনে নিদ্রিত অবস্থার একটা ফটো পোস্ট করেন এবং ক্যাপশনে লিখেন- "সময় কীভাবে বদলায়!"

তিনি বৃদ্ধ হয়েছেন বলে এই বাক্যটি লেখেননি। তার এই ব্রোঞ্জ মূর্তিটি এই হোটেলটির সামনে যখন স্থাপন করা হয় তখন তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর ছিলেন এবং তিনিই হোটেলটি উদ্বোধন করেন। হোটেলের কর্মচারীরা তাকে সম্মানের সাথে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছিলো, যে কোন সময় আপনি এই হোটেলে এলে আপনার জন্য একটি সংরক্ষিত কক্ষ থাকবে।

পরবর্তীতে আর্নল্ড সেই হোটেলে গেলে তাকে হোটেল প্রশাসন থেকে বলা হয় যে, এই মুহূর্তে কোন ঘর খালি নেই তাই আপনাকে আমাদের ফেরাতে হচ্ছে। তিনি তখন একটি স্লিপিং জ্যাকেট এনে তার মূর্তির নীচে ঘুমিয়ে পড়েন এবং তার এই অবস্থা কল্পনা করার অনুরোধ করেন অন্যদের। ততদিনে শোয়ার্জনেগার আর ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর নন।

তিনি এটাই বলতে চেষ্টা করেছেন যে, মানুষ যখন তার অবস্থানে থাকে তখন মূল্যায়িত হয়, অন্যথায় নয়। সময় বদলায়। নিজের অবস্থান, ক্ষমতা বা বুদ্ধিমত্তার উপর অতিরিক্ত আস্থাবান হওয়া উচিত নয় কারোরই। স্থায়ী বলে কিছু নেই পৃথিবীতে...।
" চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়,, "
" কেউ থাকবে না যেখানে সে ছিলো,
নিজেই জানে না কেন সরে গেলো..... 

আমার অনুরোধঃ গল্পটি সত্য মিথ্যা যাচাই না করে গল্পটি থেকে শিক্ষা গ্রহন করুন। 

 schwarzenegger



মূল পোষ্টটি দেখুন এখান থেকে... 
বিখ্যাত অভিনেতা হলিউড আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার। তার ধুন্ধুমার অ্যাকশনে ভরপুর সিনেমাগুলো ভক্তদের মনে এখনো দাগ কেটে আছে। শোয়ার্জনেগার শুধু একজন তারকাই নন তিনি একজন রাজনীতিবিদও বটে। ক্যালিফোর্নিয়া গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এককালের গভর্নর ও মেগাস্টার শোয়ার্জনেগারকে ঘুমাতে হবে রাস্তায় সেটা কি কেউ কখনো ভেবেছিল।

নিজের সুবিখ্যাত ব্রোঞ্জ মূর্তির সামনে ঘুমন্ত অবস্থার একটা ছবি শোয়ার্জনেগার তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করেছিলেন। ক্যাপশন লিখেন- ‘সময় কীভাবে বদলায়!’ যদিও শোয়র্জনেগার ছবিটা ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে পোস্ট করেছিলেন কিন্তু এখনো সেটি ভাইরাল হওয়া বন্ধ হয় নি। শুধুমাত্র শোয়ার্জনেগারের ফেসবুক আইডি থেকেই ছবিটি ৭৪হাজার ৫০৩ বার শেয়ার হয়েছে। সেখান থেকে ছবিটি আরো ছড়িয়ে পড়ছে।

এদিকে শোয়ার্জনেগারের সেই চার শব্দকে বিভিন্ন গণমাধ্যম রংচং চড়িয়ে একটি গল্প লেখা শুরু করে দেয়। বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়,

কিন্তু গল্পটি যে সত্য নয় সেটাও পরবর্তীতে বেরিয়ে আসে। প্রথমত ৮ ফুট উঁচু ব্রোঞ্জ ভাস্কর্যটি কোন হোটেল নয় বরং ওহাইয়োর গ্রেটার কলম্বাস কনভেনশন সেন্টারের সামনে অবস্থিত। দ্বিতীয়ত, ছবিটি দিয়ে শোয়ার্জনেগার মাত্র চারশব্দ দিয়েই একটি ক্যাপশন দিয়েছিলেন সেখানে কোন গল্পও বলা ছিলনা। তারপরো যারা বিশ্বাস করেনা তাদের জন্য বলা প্রয়োজন শোয়ার্জনেগার পৃথীবির অন্যতম ধনী অভিনেতা যিনি তার দানশীলতার জন্য বিখ্যাত।


Monday 6 November 2017

এভাবে ছেড়ে যেতে নেই...



এভাবে ছেড়ে যেতে নেই...
জীবনে ঝড় আসবেই....
প্রেমের দোহাই যাসনা,
ওরে আয় আপন ঠিকানায়.....
দিচ্ছি কথা এই বার হবেনা ভুল দ্বিতীয় বার
যদি আবার হয়, তবে না হয় ছেড়ে যাস আমায়....
পৃথিবীতে একাকী বাঁচা বলো যায় না কি....???
আয়না তোকে এ হৃদয়ে বেঁধে রাখি...॥॥



- অপূর্ণ মন


* আপনার কবিতা এই ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করতে চাইলে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল লিংক ও কবিতা আমাদের কে ইমেইল করুন: itinfoworld.xyz@gmail.com

Wednesday 1 November 2017

Megan Smith



Megan Smith, My best friend.


Hello, my name is Megan Smith. I live in the U.K. I want to tell you a little about my life. I grew up and went to school and College in my home town of Merthyr Tydfil. I didn't like school very much, but I did enjoy the time I spent in College I studied Art  and loved it.

As I do all  ARTS and Crafts, I have made some awesome things from Papier Mache and some small Sculptures My latest projects was Crochet. I made some Beautiful Jackets.






Earlier on I did a lot of traveling. I loved Greece and lived there for little while and did some "Island  Hopping" around many of the Islands - I traveled around many Countries and enjoyed it so much.

I also love cooking and Listening to Music. The Ballet is one of my most favorite to watch. I also do Flamenco dancing. When I have time but Mainly love to watch the Classical Dance. I watch a little T.V, Mainly Documentary programmes.



Well I think I have given a very brief outline of my life. Which I have been so fortunate to have and enjoy




I hope you enjoy reading about some very Happy times in my life.

Thursday 5 October 2017

জীবনটা বড় কঠিন



জীবনটা বড় কঠিন। জীবনের পথ কখন কোন দিক বেকে যায় কেউ বলতে পারে না। আজ এক জন পাশে আছে, কাল হয়তো পাশে নাও থাকতে পারে। তাই বলে কি জীবন থেমে থাকবে? না তা কখনো হয় না, হতে পারে না।

যে জীবন থেকে হারিয়ে যাবে,কাল তার স্থান অন্য কেউ পুড়ন করবে,
এভাবেই জীবন এগিয়ে চলে, কেউ পুড়ন কে ভুলে নতুন কে নিয়ে বাচতে শুরু করে।

Thursday 28 September 2017

প্রতারনা

মেয়েটির সাথে প্রথম যেদিন দেখা সেদিন অনেক রাত। ১ টা কি ১.৩০ বাজে। অফিসে প্রচুর কাজের চাপ ছিল। তাই বাসায় ফিরতে দেরী হলো। বাসা থেকে খানিক দূরে। একটা মেয়ে সামনে এসে দাঁড়ালো। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এত রাতে একটি মেয়ে। চুল গুলো অগোছালো। জামার হাতার একপাশে ছেড়া। ঠোঁটের কোন বেয়ে রক্ত পড়ছে। কপাল থেকেও। হাত পা কাঁপছে। বলল আমাকে একটু সাহায্য করুন। প্লিজ আমাকে একটু সাহায্য করুন।
আমি জিজ্ঞেস করলাম আপনার কি হয়েছে?



–আমি খুব বিপদে পড়েছি। আমাকে বাঁচান প্লিজ।
–কি হয়েছে খুলে বলুন।
–কত গুলো ছেলে আমাকে রেপ করার চেষ্টা করেছিল, আমি পালিয়ে এসেছি।
–চলুন থানায় যাই।
–না না। আমি চাইনা আমার জন্য আমার ফ্যামিলির কোন বদনাম হোক।
–চলুন তাহলে আপনাকে বাসায় দিয়ে আসি।
–না না, কেউ দেখলে প্রবলেম হবে।
–তাহলে কীভাবে সাহায্য করবো?
–যদি কিছু মনে না করেন, আমাকে কিছু টাকা ধার দিবেন? কথা দিচ্ছি ফেরত দিয়ে দেবো।

আমি ওকে মানিব্যাগ থেকে সাথে সাথে টাকা বের করে দিলাম। কেন জানি ওকে বিশ্বাস হল। মনে হল টাকা না দিলেও সমস্যা কি। কাউকে সাহায্য তো করতে পারলাম। আমি ওকে এক হাজার টাকা ও সাথে মানিব্যাগে থাকা যত খুচরো টাকা ছিল সব দিয়ে দিলাম। ও বলল
–আমি সত্যিই আপনার টাকা ফেরত দিবো। বিশ্বাস করতে পারেন।
–সে ঠিকাছে। আপনি কোথায় যাবেন? চলুন সিএনজি ঠিক করে দেই। বাসা কোথায় আপনার?
–এখানে বড় ফুপুর বাসায় থেকে লেখা পড়া করি। গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর।
বলুন না আপনার টাকা কীভাবে ফেরত দিবো।
–দিয়েন কখনো আবার দেখা হলে।
–না প্লিজ আমি আপনার টাকাটা ফেরত দিতে চাই।

আমি পকেট থেকে অফিসের একটা কার্ড বের করে দিলাম। বললাম পেছনে আমার মোবাইল নাম্বার আছে।
খানিক বাদে একটা সিএনজি সামনে এলো। ও সেটাতে উঠে পড়ল। আমাকে বলল ধন্যবাদ, আসি।
ওর বাসাটা কোথায় শোনা হলো না। আমি বাসায় চলে আসলাম।

ঠিক দুই দিন পর রাতে একটা আননোন নাম্বার থেকে কল আসলো। সেই মেয়েটি। মেয়েটা দেখতে যেমন সুন্দর কণ্ঠটা ও বেশ সুরেলা। বলল আপনাকে টাকাটা দিতে চাই। আমি বললাম এ কথা বলার জন্য কল দিয়েছেন।
– জি মানে।
– তা কত টাকা যেন?
– এক হাজার দুশো পঁচাত্তর টাকা মাত্র।
– হাহাহা তাই?
– হুম। আর আপনি কেমন আছেন তাই শুনতে কল করেছি।
– আমি ভালোই। আপনি?
– জি আপনার জন্য ভালোই আছি। দেখা কবে করবেন বলুন?
–আমি অফিসের কাজে একটু বিজি আছি। কিছু দিন পর দেখা করি।
–আচ্ছা। কিন্তু আপনার টাকাটা লাগে যদি।
– না লাগবে না। ওটা আপনার কাছে জমা থাক।আমার কাছে আসলে তো খরচ হয়ে যাবে।

ও হেসে ফেলে। এই মেয়ের হাসিও তো অনেক সুন্দর। আমাদের প্রায় প্রতিদিনই কথা হতে থাকে। কাজের চাপে দেখা করা হয়ে ওঠে না। দুই মাস অতিবাহিত হয়। আমি তার প্রতি উইক হয়ে পড়ি, এক কথায় তাকে ভালোবেসে ফেলি। কি যেন মায়া আছে সব কিছুতে। ওকে প্রপোজ ও করে ফেলি। ও রাজি হয়ে যায়। ঠিক করি মাসের শেষে কাজের চাপ কমে যাবে। বৃহস্পতিবার তাড়াতাড়ি অফিস ও ছুটি ওই দিন দেখা করবো। দীর্ঘ দুই মাস পর দেখা। দুই মাস বেশি কিছু না তাও আমার কাছে দুই বছর মনে হলো। তারপর এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আমি খুব এক্সসাইটেড ছিলাম। মেয়াটা মানে আমার ভালোবাসার মানুষ টা নীল একটা শাড়ি পরে এসেছিল। মনে হচ্ছিলো যেন আকাশ থেকে নীল পরী এসেছে। ও বলল চলো কোথাও নিরিবিলি জায়গায় বসি গিয়ে। ঠিক করলাম নদীর পাড়ে যাবো। গেলাম ও নদীর পাড়ে। জায়গাটা খুব সুন্দর আর নিরিবিলি ও। খানিকক্ষণ গল্প করলাম।আমাকে টাকা টা দিলো। নিতে চাইনি তাও জোর করে দিলো। তারপর ব্যাগ থেকে একটা ছোট টিফিন বক্সের মত বের করলো তাতে আমার পছন্দের গাজরের হালুয়া। ছোট বেলায় মা রেঁধে খাওয়াতো। মা চলে যাওয়ার পর থেকে আর খাওয়া হয়নি। সে ফুপুর চোখকে ফাঁকি দিয়ে নিজ হাতে আমার জন্য রেঁধে এনেছে। জোর করে সব খাওয়ালো।
তারপর..... তারপর আর কিছু মনে নেই।

আমার সাথে থাকা ল্যাপটপ, মাসের ফুল বেতন, মোবাইল সব নিয়ে গেছে। স্থানীয় কিছু জেলে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তার বলল আর একটু দেরী হলে আমাকে বাঁচানো যেন না। ওষুধের যে মাত্রা ছিল তা খুব সামান্য তাতেই আমার খুব খারাপ অবস্থা।
ও বলেছিল ওর নাম মায়া। আসলে নামটা সত্যি নাকি ওর বানানো তা জানি না। তাই নামটা শেষে বললাম। এখনও ওকে খুঁজি। আর ওই ঘটনার পর থেকে কোনও মেয়েকেই বিশ্বাস হয় না।

Collected


* আপনার কবিতা এই ওয়েবসাইট এ প্রকাশ করতে চাইলে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল লিংক ও কবিতা আমাদের কে ইমেইল করুন: itinfoworld.xyz@gmail.com

I WELCOME GOOGLE ADSENSE IN BANGLA LANGUAGE

Thanks to Google for lunching Google AdSense add in Bangla language and understands Bengali (Bangla). I WELCOME GOOGLE ADSENSE IN BANGLA LANGUAGE. This discussion of Google. Because from this work, Google will contribute to increase bangla website/blog. This great work will enrich Bangla language it will spread out Bangla language all over the world more quickly.




We create English website for earn money from online. Now bd people will make their website in bangla if they get Google AdSense & make money from Bangla language. This bangla website will be increase and language will be enrich. Poor Bangladeshi student/people will be self-dependent by earning money from their Bangla website.


Wednesday 31 May 2017

মা




ছেলে মাকে বলছে, "মা" তুমি আমার জন্য জীবনে অনেক কষ্ট করেছো! বলো তোমার কি খেতে মনে চায়??! আমি আজ তোমার ঋন শোধ করবো!!
মা বলছে বাবা তাহলে বাজার থেকে ১টি কলা নিয়ে আসো!!!
তারপর ছেলে রাতে কলা নিয়ে এলো!!!!
মা বলছে বাবা কলাটি তোমার বুকে উপরে রাখো যখন আমি চাবো তখনি দিও!!.
ছেলে ঘুমিয়ে গেলে পিঠের নিচে পরে কলাটি চ্যাপটা হয়ে যায়!!!
সকাল বেলা মা এসে কলা চাচ্ছে!!!..ছেলে বলছে মা কলা পিঠের নিচে পরে চ্যাপটা হয়ে গেছে!!!...
মা প্রয়োজনে আমি ১টি কলা এনেদিবো!!!!....
মা বলছে বাবারে তোমাকে আমি পৌষ মাসের শীতে ডান কাদে শুয়ায়ছি প্রসাব করে দিয়েছিস!!!!.....বাম কাদে শুয়ায়াছি প্রসাব করে দিয়েছিস!!!!!!.....তারপর বুকে শুয়ায়ছি,প্রসাব করে দিয়েছিস!!!!!...... কই ১দিনের জন্য তো পিঠের নিচে তোরে ফালাইনি!!!!! তুই কি করে বলিস মায়ের ঋন শোধ করে দিবি??????
পৃথিবীতে কেবল মাএ বাবা মা তার সন্তানকে স্বার্থহীন ভাবে ভালবাসে!!!!!!!!!!!!!!
মা কথাটি ছোট অতি,
কিন্তু
প্রতিটি সন্তানের জীবনে শ্রেষ্ঠ উপহার হচ্ছে তার মা!!!


ফেসবুক থেকে সংগৃহীত। 

Tuesday 30 May 2017

যে ছবি হাজার কথা বলে

ঘূর্ণিঝড় মোরা: ভয়ে বিড়ালের কোলে হাঁসের বাচ্চার আশ্রয়



একটি ছবি হাজারটি কথা বলে। মঙ্গলবার সকালে তেমনি এক ঘটনা ঘটলো কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায়।
ঘূর্ণিঝড় 'মোরা'তে যখন বিধ্বস্ত বাড়ি-ঘর। তখন মানুষগুলো আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর দিকে ছুটছে। যে যার মতো নিরাপদে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ঠিক সে সময় ঘটলো এই ঘটনা!

চারদিকের এই বিপদের মধ্যে তখন একটি হাঁসের বাচ্চা পেল নিরাপদ আশ্রয়স্থল। সেই আশ্রয়স্থলটি আর কেউ নয়। সেটি হলো- একটি বিড়াল। বিড়ালটি বুকের মধ্যে নিজের বাচ্চা'র মতো আগলে রেখেছে হাঁসের বাচ্চাটিকে। এটি বিশ্বাস অযোগ্য হলেও বিষয়টি সত্য।



source: ইত্তেফাক/জামান